গাজীপুরের কালীগঞ্জের পূর্বাচল পারাবর্থা ২৭ নং সেক্টরে ২ লাখ টাকা চাঁদার দাবিতে আপিল বিভাগের ২ বিচারপতির বাউন্ডারী দেয়াল একাদিক প্লটের দেয়াল নির্মানে বাধা দেয়ার ও ভাংচুরের অভিযোগ উঠেছে কালীগঞ্জ উপজেলা নাগরী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান’র ভাই আলী হোসেন এর বিরুদ্ধে।
ঘটনাটি ঘটেছে আজ (শনিবার) দুপুরে পূর্বাচল এলাকার ২৭ নং সেক্টরের রোড নং ২০৩ এর নং-৬৪/৬৬ প্লটে।
সরেজমিনে ঘটনাস্থলে গিয়ে জানা যায়, আজ শনিবার দুপুরে হাইকোর্ট এর বিজ্ঞ-বিচারপতি ওবায়দুর হাসান ও এনায়েত রহিম এর পূর্বাাচল এ প্লটের কাজ করার সময় নাগরী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এর ছোট ভাই আলী হোসেন এর নেতৃত্বে ফরহাজ উদ্দিনের ছেলে কবির, জহুর উদ্দিনের ছেলে জামাল, শুক্কুর মিয়ার ছেলে টিপু,আরিফ উল্লার ছেলে সোহান, নুর মোহাম্ম্দ ফালার ছেলে শামীম, জিন্নত আলীর ছেলে রোমান, সুরুজ মিয়ার ছেলে আল আমিন-১, হাফিজুদ্দিনের ছেলে আর আমিন-২ অর্তকিত হামলা চালিয়ে শ্রমিকদের মারধরের ভয় দেখিয়ে চাঁদার দাবিতে দেয়াল ভাংচুর করে। ঠিকাদার রহমত পুলিশে খবর দিলে কালীগঞ্জ উলুখোলা ফাঁড়ির আই.সি এস.আই জাকির হোসেন ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। বিষয়টি বিজ্ঞ-বিচারপতি অবগত হন, পরে উনার প্রটকল দলটি ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন।
খবর পেয়ে নাগরী ইউপি পরিষদ চেয়ারম্যান অলিউল ইসলাম অলি ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে তার দিকে অভিযোগের আঙ্গুল তোলে অভিযোগকারী রহমত উল্লাহ।
এ ছাড়াও কালীকুঠি গ্রামের ১৬ নং সেক্টরে ১১৪/১১৪জি, ২১, ১২, ১১ তিনটি প্লটে ইউপি চেয়ারম্যানের ভাইএর বিরুদ্ধে চাঁদার দাবিতে ভাংচুরের অভিযোগ রয়েছে। তবে কাজ করার সময় আলি’র চাঁদা দাবি করলে চেয়ারম্যানকে অভিযোগ দিয়েও কোন লাভ হয়নি বলে জানান অভিযোগকারী রহমত উল্লাহ। পরে রহমত উল্লাকে হুমকি দেয়ার অভিযোগ ওঠে।
নাগরী ৭ নং ওয়ার্ড পারাবর্থা মেম্বর এমআই মুকুল ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে, সুষ্ঠু বিচারের দাবী জানান।