1. rana.bdpress@gmail.com : admin :
  2. admin@dailychandpurjamin.com : mazharul islam : mazharul islam
  3. rmctvnews@gmail.com : adminbd :
সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩, ১০:১৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শাল্লায় শ্রীশ্রী জগন্নাথ জিউর আখড়ায় দায়িত্বরত সেবাইতকে মহন্ত টিকা প্রদান স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেন প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী জাহাঙ্গীর আলম খালিয়াজুরীতে মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর, আহত ৭ স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করেছেন বর্তমান এমপি তুহিন রাঙ্গাঝিরি মোঃ ইউনুছ চৌঃ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস পার্টি অনুষ্ঠিত সুনামগঞ্জ ১ আসনে চমক দেখালেন রঞ্জিত সরকার তাজরীন ট্রাজেডির ১১ বছর: নিহতদের প্রতি বিভিন্ন সংগঠনের শ্রদ্ধা বাঁশের ব্রীজই এখন এলাকাবাসীর ভরসা চাটখিলে সিনিয়র সাংবাদিক দিদার উল আলম-কে লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদে সভা দুর্যোগে হাটি রক্ষা ও পারিবারিক পুষ্টি কার্যক্রম এর উপকরণ বিতরণ

কুষ্টিয়া পল্লী বিদ্যু এর নামে নানা অভিযোগ গ্রাহকদের

কুষ্টিয়া জেলার সর্ববৃহৎ বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণকারী সংস্থা হিসেবে প্রায় ৫লক্ষাধিক গ্রাহকের বিদ্যুৎ সেবা দিচ্ছেন কুষ্টিয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি। এই সংস্থার সেবা গ্রহিতা গ্রাহকগনের সিমাহীন ভোগান্তি তালিকার শীর্ষে রয়েছে বিল ভোগান্তি। অভিযোগ উঠেছে এই সংস্থাটির বিল ভোগান্তির প্রলম্বন দিন দিন বেড়েই চলেছে বলে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছেন গ্রাহকগণ। পূর্বে সমস্যাটি থাকলেও তা সহনীয় পর্যায়ে থাকায় সেগুলি নিয়ে কারো কোন মাথাব্যথা ছিলো না। তবে গত বছর এপ্রিল থেকে এই সমস্যার তীব্রতা চরম আকার ধারন করায় জেলাজুড়ে বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন গ্রাহকগণ। বিষয়টি বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রাচার হওয়ায় সংস্থার কর্তৃপক্ষ সমাধানের কথা বলে শান্ত করেছিলো গ্রাহকদের। প্রকৃত অর্থে আদৌ কি ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিলেন কর্তৃপক্ষ তার কোন তথ্য জানেন না গ্রাহকরা। একই ভাবে চলতি বছরের মে মাস পর্যন্তও বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ বিল মনগড়া বা ইচ্ছে মতো অতিরিক্ত করা হয়েছে বলে অভিযোগ তুলেছেন গ্রাহকরা। এবছরের মে মাসে বিতরণকৃত বিদ্যুৎ বিলের কাগজ দেখে চমকে উঠেছেন অসংখ্য গ্রাহক। বিদ্যমান মিটার রিডিং না দেখে বা ঘরে বসে আন্দাজে মনগড়া সংখ্যায় অতিরিক্ত বিল করে আরও একবার বিল ভাগান্তির গ্যারাকলে ফেলেছে বলে গ্রাহকদের করা এই অভিযোগ বিষয়ে কর্তৃপক্ষ বলছেন মিটার রিডিং এর অতিরিক্ত বিল করা হয়েছে এমন অভিযোগ কোন গ্রাহক দিলে তা তদন্ত করে দেখা হবে। সদর উপজেলার হাটশ হরিপুর গ্রামের গ্রাহক হাসান আলীর স্ত্রী নূর মুর্শেদার অভিযোগ, চলতি মে মাসে ৩০২/১৮০০ নং বিলের কাগজে পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের গত ১৩মে,২০২১তারিখে প্রস্তুতকৃত বিলে বর্তমান রিডিং ১৪৭০ এবং ৩০০ ইউনিট কনজাম্পশন দেখানো হয়েছে। বুধবার বিলের কাগজ হাতে পাওয়ার পর বৃহষ্পতিবার ২৭মে তারিখে মিটারে বিদ্যমান রিডিংয়ে দেখা যায় ১৪৮৬। তাহলে যেদিন এই বিল প্রস্তুত করা হয়েছে তারপর ১৫দিন অতিক্রম শেষ কিভাবে মাত্র ১৬ ইউনিট বিদ্যুৎ খরচ হয় ? পল্লী বিদ্যুতের হিসেব যদি সঠিক হতো তাহলে এই ১৫দিনে আমার বিদ্যুৎ খরচ হওয়ার কথা ১৫০ ইউনিট। প্রকৃত অর্থে আমার বাসায় পূর্বের কয়েক মাসের বিলের সূত্রে কোনদিনই ৬শ থেকে ৭৫০টাকার বেশী বিল হয়নি যেখানে এই মে মাসে ওরা বিল ধরিয়ে দিয়েছেন ১৯শ ৬৭টাকার। একই ভাবে আমার ভাসুরের বিদ্যুৎ বিলেও অতিরিক্ত বিল করা হয়েছে। এছাড়া আমাদের এলাকায় এই অভিন্ন অভিযোগে চরম বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন সব গ্রাহকরা। কুষ্টিয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার মো: সোহরাব আলী বিশ্বাস চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে বলেন মিটার রিডিং ছাড়া কোথাও একটি বিলও করা হয় নাই, প্রশ্নই উঠে না। এমন অভিযোগ কারো থাকলে তারা আইনগত পদক্ষেপ নেবেন। অতিরিক্ত বা ইচ্ছেমতো অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিল করার কোন সুযোগ নেই

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2021 rmcnewsbd
Theme Developed BY Desig Host BD