আমরা প্রতিনিয়ত বাজার থেকে যে সকল কসমেটিকস পন্য ক্রয় করছি -তা কি সত্যি আসল নাকি নকল?শতকরা কতজনে চিনতে পারে এ সকল পন্য। পন্যগুলো হুবুহু একই রকমের দেখতে একই লেবেল,একই কোম্পানির কোড নং,মেয়াদোত্তীর্ণ তারিখ লেখা বুঝার কোন উপায় নেই।কিছু কুচক্রীমহল অসাধু ব্যবসায়ী প্রশাসনের চোখকে ফাঁকি দিয়ে আড়ালে তাদের অসৎস্বার্থ হাসিল করার উদ্দ্যেশ্যে এসব কর্ম হামেসাই করে যাচ্ছে।যা জন-মানবের শরীরের জন্য হুমকিস্বরূপ। পর্যায়ক্রমে এ ধরনের প্রশাধনী ব্যবহার করতে থাকলে স্কীন ক্যান্সার সহ মারাত্মক ব্যধির সম্মুখীন হওয়া লাগতে পারে।
সূত্রে জানা যায়,কথিত ব্যক্তির নাম-আমিনুল ইসলাম ৪ নং কেওড়াবুনিয়া ইউনিয়ন ৮নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা তিনি নূরুল ইসলাম সিকদারের একমাত্র ছেলে।তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ এ নকল কসমেটিকস প্রসাধনী ব্যবসায়ের সাথে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত।বর্তমানে তিনি বরগুনা সদর পুলিশ লাইন কালীবাড়ি সংলগ্ন মোঃবাদল (শশুড়ের বাসায়)থাকেন।
এরা জেনে শুনে নিরীহ মানুষকে ধোঁকা দিয়ে অবৈধ বা নকল পন্য বিক্রি করে দেশ ও দশের পরোক্ষভাবে মারাত্মক ক্ষতি সাধন করছে।আমার মতে এ অবৈধ পন্য যারা বিক্রি করে তারা দেশ ও জাতীর চড়ম শত্রু এবং এদের সাথে জড়িত লোকদের সকলকে আইনের আওতায় এনে দেশ ও দশের সুফল হবে বলে নিঃশ্চিত করা যায়।