1. rana.bdpress@gmail.com : admin :
  2. admin@dailychandpurjamin.com : mazharul islam : mazharul islam
  3. rmctvnews@gmail.com : adminbd :
সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৯:৪৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শাল্লায় শ্রীশ্রী জগন্নাথ জিউর আখড়ায় দায়িত্বরত সেবাইতকে মহন্ত টিকা প্রদান স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেন প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী জাহাঙ্গীর আলম খালিয়াজুরীতে মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর, আহত ৭ স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করেছেন বর্তমান এমপি তুহিন রাঙ্গাঝিরি মোঃ ইউনুছ চৌঃ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস পার্টি অনুষ্ঠিত সুনামগঞ্জ ১ আসনে চমক দেখালেন রঞ্জিত সরকার তাজরীন ট্রাজেডির ১১ বছর: নিহতদের প্রতি বিভিন্ন সংগঠনের শ্রদ্ধা বাঁশের ব্রীজই এখন এলাকাবাসীর ভরসা চাটখিলে সিনিয়র সাংবাদিক দিদার উল আলম-কে লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদে সভা দুর্যোগে হাটি রক্ষা ও পারিবারিক পুষ্টি কার্যক্রম এর উপকরণ বিতরণ

হিটলারের হাত থেকে বেঁচে যাওয়া চিকিৎসক ইস্টভান কোরমেনডি

ছবিঃআর এম সি টিভি নিউজ

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হিটলারের নাৎসি বাহিনীর হত্যাযজ্ঞ থেকে বেঁচে যাওয়া হাঙ্গেরির চিকিৎসক ইস্টভান কোরমেনডি ৯৭ বছর বয়সেও রোগীদের সেবা করে যাচ্ছেন।
১৯২৩ সালে হাঙ্গেরির রাজধানীতে জন্মগ্রহণ করেন ইস্টভান কোরমেনডি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৫০ সাল থেকেই চিকিৎসক হিসেবে কাজ শুরু করেন তিনি। খবর এএফপির।

১৯৮৯ সালে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে পেশা থেকে অবসর নেন। এরপর রাষ্ট্রীয় স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হন ইস্টভান। সেই থেকেই রোগী দেখে যাচ্ছেন এই চিকিৎসক।

বয়স ১০০ বছরের কাছাকাছি হলেও চিকিৎসক হিসেবে অবসর নেওয়ার কোনো ভাবনা নেই ইস্টভানের। তিনি বলেন, এটি আমার আবেগের জায়গা। আমি যতদিন শারীরিকভাবে সুস্থ আছি, ততদিন আমার রোগীদের সুস্থ করে যেতে চাই।’
ইস্টভান কোরমেনডি বলেন, আমার বাবা চিকিৎসক ছিলেন। ১৯২০ সালে তিনি এ পেশায় এসেছিলেন। আমি এখানেই জন্ম নিয়েছি এবং বেড়ে উঠেছি। আগে এ দেশের জনগণের জন্য এত বেশিসংখ্যক ক্লিনিক ছিল না, যা এখন আছে। সব চিকিৎসকই নিজেদের অ্যাপার্টমেন্টে চিকিৎসাসেবা দিচ্ছেন এখন।’

ইস্টভান কোরমেনডির বাবা চিকিৎসক হিসেবে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। সেই সময়কার একটি ছবি এখনও তার বাড়িতে শোভা পাচ্ছে।

তিনি বলেন, বাবার কারণেই চিকিৎসা পেশা গ্রহণে তিনি উৎসাহী হয়েছিলেন। কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ইহুদি হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করার সুযোগ পাচ্ছিলেন না তিনি।

পরে নিজের পরিচয় লুকিয়ে পড়াশোনা চালিয়ে যান। একই সঙ্গে সেই সময় নাৎসি বাহিনীর কবল থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখাটাও ছিল এক কঠিন কাজ।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে যে চিকিৎসাসেবায় আত্মনিয়োগ করেছিলেন ইস্টভান, তা এখনও চলছে। করোনা মহামারিও তাকে থামাতে পারেনি। বর্তমানে তার রোগীর তালিকায় আছে স্থানীয় ৩০০ জন।

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2021 rmcnewsbd
Theme Developed BY Desig Host BD